শহীদ নং-৩
নাম: মো: আইয়ুব আলী
সাংগঠনিক মান: সাথী
শহীদ হওয়ার তারিখ: ১২ মার্চ ১৯৮২ রাত ১০ টা ৪৫ মিনিট
পিতার নাম: মো: আইজুদ্দীন
সর্বশেষ পড়াশুনা: অনার্স পরীক্ষার্থী, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ।
জীবনের লক্ষ্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়া।
আহত হওয়ার স্থান: বি.এন.সি.সি ভবন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
অস্ত্রের ধরন: ইট,ছুরি, রামদা, বল¬াম, রড ও লাঠি।
কাদের আঘাতে শহীদ: ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রলীগ(ক-চু), ছাত্রলীগ (মু-হা), ছাত্রমৈত্রী।
শহীদ হওয়ার স্থান: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম: ডাউকি, ডাক: বেলগাছি, থানা: আলমডাঙ্গা, জেলা: চুয়াডাঙ্গা।
ভাইবোন : ৮ জন।
ভাই-বোনদের মােঝ অবস্থান: সবার বড়।
পরিবারের মোট সদস্য: ৯ জন।
পিতা: জীবিত, পেশা: কৃষি।
মাতা: জীবিত, পেশা: গৃহিণী।
শহীদ হওয়ার পূর্বে স্মরণীয় বাণী: শাহাদতের পূর্বে শহীদ আইয়ুব আলী তার পিতাকে বলেছিলেন, “আমাদেরকে দুনিয়া থেকে যাওয়া উচিত মানুষের মত মানুষ হয়ে।” কথা শুনে পিতা বলেছিলেন, “আমরা তো মানুষই আবার কী রকম মানুষ হতে বলছো?” পিতার কথা শুনে আইয়ুব আলী বলেছিলেন, “যে মানুষ মারা গেলে সবাই তার জন্য চোখের পানি ফেলে আর সে হাসে।”