আখেরাত

কুরআন

وَاَتَّقُوْا يُوْمًالاَّ تَجْزْيْ نَفْسٌ عَنْ نًَّفْسٍ شَيْئًا وَّلاَيُقْبَلُ مِنْهَا شَفَاعَةُ وَّلاَيُؤْخَذُ مِنْهَا عَدْلٌ وًّلاَهُمْ يُنْصَرُوْنَ ـ
উচ্চারণ: : ওয়াত্তাকূ ইয়াওমাল লা তাজযী নাফসুন আন নাফসিন শাইয়াও ওয়া লা ইউকবালু মিনহা শাফাআতুও ওয়া লা ইয়ুখাযু মিনহা আদুলও ওয়া লা হুম ইয়ুনছারুন।
(১) আর তোমরা সেদিনের ভয় কারো, যখন কেউ কারও সামান্য উপকারে আসবে না এবং তার পক্ষে কোনো সুপারিশও কবুল হবে না, কারও কাছ থেকে ক্ষতিপূরণও নেয়া হবে না এবং কোনো রকম সাহায্যও পাবে না। (সূরা বাকারা : ৪৮)

وَاتَّقُوْا يَوْمًَا لاًّتَجْزِي نَفْسٌ عَنْ نَّفْسٍ شَيْئًا وَّلاَيُقْبَلُ مِنْهَا عَدْلٌ وَّلاَتَنْفَعُهَا شفَاعَةُ وَّلاَهُمْ يُنْصَرُوَْنَ ـ
উচ্চারণ: : ওয়াত্তাকূ ইয়াওমাল লা তাজযী নাফসূন আন নাফসিন শাইয়াও ওয়া লা ইকবালু মিনহা আদুলুও ওয়া লা তানফাউহা শাফাআতুও ওয়া লা হুম ইয়ুনছারূন।
(২) তোমরা ভয় করো সেদিনকে, যে দিন এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি বিন্দুমাত্র উপকৃত হবে না, কারও কাছ থেকে বিনিময় গৃহীত হবে না, কারও সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না এবং তারা সাহায্য প্রাপ্তও হবে না। (সূরা বাকারা : ১২৩)

وَكُلُّهُمْ اتِيْهِ يَوْمَ الْقِيْمَةِ فِرْدًا ـ
উচ্চারণ: : ওয়া কুল্লুহুম আতীহি ইয়াওমাল কিয়ামাতি ফারদা।
(৩) কিয়ামতের দিন তাদের সবাই তাঁর কাছে নি:সংগ অবস্থায় একাকী আসবে। (সূরা মারইয়াম: ৯৫)

يَوْمَ لاَتَمْلِكُ نَفْسٌ شَيْئًا ـ وَاَلاَمْرُ يَوْمَئِذٍللَّهِ ـ
উচ্চারণ: : ইয়াওমা তাশহাদু আলাইহিম আলসিনাতুহুম ওয়া আইদীহিম ওয়া আরজুলুহুম বিমা কানূ ইয়ালামূন।
(৪) সেই দিন (কিয়ামতে) তাদের জিহ্বা তাদের হাত এবং তাদের পা তারা যা কিছু করেছে সে সম্পর্কে সাক্ষ্য দান করবে। (সূরা আন-নূর : ২৪)

يَوْمَ لاَتَمْلِكُ نفْسٌ لِّنَفْسٍ شَيْئًا ـ وَالاَمْرُ يَوْمَئِذِلِّلَّهِ ـ
উচ্চারণ: : ইয়াওমা লা তামলিকু নাফসুল লিনাফসিন শাইয়ান, ওয়াল আমরু ইয়াওমাইযিন লিল্লাহ।
(৫) এটা সেই দিন যখন কারো জন্য কিছু করার সাধ্য কারো থাকবে না, ফয়সালা সে দিন একমাত্র আল্লাহর এখতিয়ারে থাকবে। (সূরা আল-ইনফিতার : ১৯)

قُلْ لَكُمْ مِيْعَادُ يَوْمٍ لاَّتَسْتَاخِرُوْنَ عَنْهُ سَاعَةً وَّلاَتَسْتَقْدِمُوْنَ ـ
উচ্চারণ: : কুল লাকুম মীআদ ইয়াওমিল লাতাসতা খিরূনা আনহু সাআতাও ওয়া লা তাসতাকদিমূন।
(৬) বলুন হে নবী! তোমাদের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট দিন নির্ধারিত করা হয়েছে যা এক মুহূর্ত আগে ও পরে করতে তোমারা সক্ষম নও। (সূরা সাবা : ৩০)

ثُمَّ لَتُسْئَلُنَّ يُوْمَئِذٍ عَنِ النَّعِيْمِ ـ
উচ্চারণ: : ছুম্মা লাতুসআলুন্না ইয়াওমাইযিন আনিন নাঈম।
(৭) তারপর সেই দিন (কিয়ামতের দিন) তোমাদেরকে দেয়া সকল নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। (সূরা আত-তাকাসূর : ৮)

হাদীস

عَنْ اِبْنِ مَسْعُوْدٍ (رض) اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ (صلعم) قَالَ كُنْتُ نَهَاكُمْ عَنْ زِيْارَةِ الْقُبُوْرِ فَزُوْرُوَهَا فَاِنَّهَا تُزَّهَدُ فِيْ الدُّنِيَْاَ وَتُذَكِّرُ الاخِرَةِ ـ
(১) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সা) এরশাদ করেছেন, আমি তোমাদেরকে কবর যিয়ারত করতে নিষেধ করেছিলাম। হ্যাঁ, এখন তোমরা করব যিয়ার করো। কারণ কবর যিয়ারত প্রতি অনাশক্তি সৃষ্টি করে দেয় আর পরকালের কথা অন্তরে সজীব করে তোলে।(ইবনে মাজাহ)

عَنْ عَبْدِ اللهِ بِنْ عَمَرَ (رض) قَالَ رَجُلٌ يَانَبِيَّ اللهُ مَنْ اَكْيَاسُ النَّاسِ وَاَحْزَمُ النَّاسِ قَالَ اَكْثَرُ هُمْ ذِكْرًا لِّلْمُوْتِ اَكْثَرُهُمْ اِسْتِعْدَادًا أُوْلئِكَ الاَكْيَاسُ ذَهَبُوْا بِشّرَفِ الدُّنْيَا وَكَرَامَةِ الاخِرَةِ ـ
(২) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি বলল: লোকদের মধ্যে অধিক বুদ্ধিমান, জ্ঞানী ও সতর্ক ব্যক্তি কে? উত্তরে নবী করীম (সা) বলেছেন, লোকদের মধ্যে যে মৃত্যুকে সবচেয়ে বেশী স্মরণ করে এবং তার জন্য যে সবচেয়ে বেশী প্রস্তুতি গ্রহণ করে তারাই হচ্ছে প্রকৃত বুদ্ধিমান ও হুশিঁয়ার লোক, তারাই দুনিয়ার সম্মান ও পরকালের মর্যাদা লাভ করতে পারে। (তাবরানী)

عَنْ اِبْنِ عُمَرَ (رض) قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ (صلعم) مَنْ سَرَّةُ اَنْ يُّنْظُرَ يَوْمَ الْقِيْمَةِ كَانَّهُ رَايَ عَيْنَ فِلْيَقْرَأُ اِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ وَاِذَا السَّمَاءُ اَنْفَطَرَتْ وَاِذَا السَّمَاءُ انْشَقَّتْ ـ
(৩) হযরত ইবনে উমার (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সা) বলেন, কো ব্যক্তি যদি কিয়ামতেটনশিক্বাক পাঠ করে। (মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিযী)

Prayer Times For 6 Million Cities Worldwide
Country: