খুররম জাহ্‌ মুরাদ

ছবির ব্যক্তিটির নাম খুররম জাহ্‌ মুরাদ। পেশায় একজন প্রকৌশলী। কিন্তু প্রকৌশল পেশাকে ছাপিয়ে তার নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে অন্য এক পরিচয়ে।

১৯৭৫ সালে সৌদি বাদশাহ পবিত্র কাবা ঘরের এক্সটেনশন কাজ শুরু করেন। এসময় ডাক পড়ে বিখ্যা প্রকৌশলী ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব ইঞ্জিনিয়ার খুররম জাহ মুরাদের।

সৌদি বাদশাহ পারিশ্রমিক হিসেবে মুরাদ যা চাইবেন তাই দিতে চাইলেন। এক্সটেনশন কাজের ডিজাইন জমা দিয়ে মুরাদ বললেন-...
"আপনি আমাকে দিতে চেয়েছেন এটা আপনার বদান্যতা। আমি এর পুরস্কার পরকালে আল্লাহর কাছ থেকে নিতে চাই এটা আমার বদন্যতা"

পবিত্র কাবা ঘরে ঢোকার আটটি দরজা আছে। এর মধ্যে একটি দরজা ইঞ্জিনিয়ার মুরাদের নামে নামকরন করা হয়েছে। দরজাটির নাম 'বাবে মুরাদ'...

পৃথিবী বিখ্যাত এই প্রকৌশলী দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলেন। ১৯৩২ সালে ভারতে জন্ম হলেও বাংলাদেশ ছিল তাঁর দীর্ঘদিনের কর্মস্থল। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে তিনি মৃত্যুবরন করেন। প্রকৌশলী মুরাদ বহু গ্রন্থের প্রনেতা।

তার উল্লেখযোগ্য দুটি বইঃ
কুরআন অধ্যয়ন সহায়িকা
ইসলামী আন্দোলনঃ কর্মীদের পারষ্পরিক সম্পর্ক

“উদ্দেশ্য বা নিয়ত হল আমাদের আত্মার মত অথবা বীজের ভিতরে থাকা প্রাণশক্তির মত। বেশীরভাগ বীজই দেখতে মোটামুটি একইরকম, কিন্তু লাগানোর পর বীজগুলো যখন চারাগাছ হয়ে বেড়ে উঠে আর ফল দেওয়া শুরু করে তখন আসল পার্থক্যটা পরিস্কার হয়ে যায় আমাদের কাছে। একইভাবে নিয়ত যত বিশুদ্ধ হবে আমাদের কাজের ফলও তত ভালো হবে।” – উস্তাদ খুররম জাহ মুরাদ (রহিমাহুল্লাহ) [সংগৃহীত]

See more
ছবির ব্যক্তিটির নাম খুররম জাহ্‌ মুরাদ। পেশায় একজন প্রকৌশলী। কিন্তু প্রকৌশল পেশাকে ছাপিয়ে তার নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে অন্য এক পরিচয়ে।

১৯৭৫ সালে সৌদি বাদশাহ পবিত্র কাবা ঘরের এক্সটেনশন কাজ শুরু করেন। এসময় ডাক পড়ে বিখ্যা প্রকৌশলী ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব ইঞ্জিনিয়ার খুররম জাহ মুরাদের।

সৌদি বাদশাহ পারিশ্রমিক হিসেবে মুরাদ যা চাইবেন তাই দিতে চাইলেন। এক্সটেনশন কাজের ডিজাইন জমা দিয়ে মুরাদ বললেন-
"আপনি আমাকে দিতে চেয়েছেন এটা আপনার বদান্যতা। আমি এর পুরস্কার পরকালে আল্লাহর কাছ থেকে নিতে চাই এটা আমার বদন্যতা"

পবিত্র কাবা ঘরে ঢোকার আটটি দরজা আছে। এর মধ্যে একটি দরজা ইঞ্জিনিয়ার মুরাদের নামে নামকরন করা হয়েছে। দরজাটির নাম 'বাবে মুরাদ'...

পৃথিবী বিখ্যাত এই প্রকৌশলী দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলেন। ১৯৩২ সালে ভারতে জন্ম হলেও বাংলাদেশ ছিল তাঁর দীর্ঘদিনের কর্মস্থল। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে তিনি মৃত্যুবরন করেন। প্রকৌশলী মুরাদ বহু গ্রন্থের প্রনেতা।

তার উল্লেখযোগ্য দুটি বইঃ
কুরআন অধ্যয়ন সহায়িকা
ইসলামী আন্দোলনঃ কর্মীদের পারষ্পরিক সম্পর্ক

“উদ্দেশ্য বা নিয়ত হল আমাদের আত্মার মত অথবা বীজের ভিতরে থাকা প্রাণশক্তির মত। বেশীরভাগ বীজই দেখতে মোটামুটি একইরকম, কিন্তু লাগানোর পর বীজগুলো যখন চারাগাছ হয়ে বেড়ে উঠে আর ফল দেওয়া শুরু করে তখন আসল পার্থক্যটা পরিস্কার হয়ে যায় আমাদের কাছে। একইভাবে নিয়ত যত বিশুদ্ধ হবে আমাদের কাজের ফলও তত ভালো হবে।” – উস্তাদ খুররম জাহ মুরাদ (রহিমাহুল্লাহ) [সংগৃহীত]

 

Prayer Times For 6 Million Cities Worldwide
Country: