১।
- কি পরিক্ষা কেমন হল?
- আর বল না ১ এর জন্য ১০০ পাই নি !
- মানে ৯৯ !
- আরে না ! 00 পাইছি
২।
নার্স এক বাচ্চাকে: গভীরভাবে নিঃশ্বাস নাও আর এখন ধীরে ধীরে ছাড়ো।
বাচ্চা: আচ্ছা!!
নার্স: এখন কেমন লাগছে?
বাচ্চা: জটিল বডি স্প্রে লাগাইছেন আন্টি।
৩।
কলিং বেলের শব্দ শুনে দরজা খুলে জাহানারা দেখলেন এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন।
: কী ব্যাপার?
: অসহায় এক বুড়ির জন্য সাহায্য চাইছি। বৃদ্ধার জামা-কাপড় কিচ্ছু নেই। মাস চারেকের বাড়ি ভাড়াও বাকি পড়েছে। এই প্রচন্ড শীতটা হয়তো রাস্তায়ই তাকে কাটাতে হবে।
: বুড়ির সৌভাগ্য সে আপনার মতো একজন ভদ্রলোক পেয়েছেন। তা আপনি কে?
: আমি, আমি বুড়ির বাড়িওয়ালা।
৪।
: একজন চুলওয়ালা ভদ্র্রলোক আপনাকে ডাকছেন।
: বলে দাও যে, আমার এখন চুলের দরকার নেই।
৫।
পর্যটক: আচ্ছা, এই পাহাড় থেকে লোকজন প্রায়ই পড়ে যায় না তো?
গাইড: না, একবার পড়লেই হয়।
৬।
মফস্বল শহরে বেড়াতে এসে একজন ট্যুরিষ্ট একটা রেস্তোরাঁয় ঢুকল। ঢুকে সে দুটো সিদ্ধ ডিম আর চায়ের অর্ডার দিল। খাওয়া শেষে তাকে বলা হল বিল পঁচিশ টাকা।
ট্যুরিষ্ট বলল, এত দাম ডিমের? তোমাদের এখানে কি ডিম পাওয়া যায় না?
ওয়েটার বলল, ডিম পাওয়া যায়, কিন্তু ট্যুরিষ্ট পাওয়া যায় না।
৭।
এক প্রতিবেশীর সাথে দেখা হল আরেক প্রতিবেশীর।
: শুভ সন্ধ্যা।
: সন্ধ্যা মানে? এই ভর দুপুরে বলছেন শুভ সন্ধ্যা?
: আমি খুবই দুঃখিত। কিন্তু কী করব বলুন, আপনাকে দেখলেই আমার চারপাশে সব অন্ধকার হয়ে আসে যে।
৮।
মা তার ছোট্ট ছেলেকে---
মা: আব্বু, ডিনার খেতে অনেক গেস্ট আসবে এখন। যাও, তাড়াতাড়ি হাত-মুখ ধুয়ে ভালো কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে এসো।
ছোট্ট ছেলে: আম্মু, গেস্টরা কি আমাকেই খাবে!
৯।
দুই ড্রাইভার আড্ডা দিচ্ছে—
কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা! আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস! বসরে ক্যামনে হাত করলি?
হে হে, ঘটনা আছে! চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা!
তারপর?
তারপর আর কী! বস কইল আগামী ছয় মাসে হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা কাইটা রাখব। তাতে কী, ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা!
১০।
এলোপাতাড়িভাবে রাজপথ দিয়ে ছুটে যাচ্ছে একটি গাড়ি। আরোহীর সিটে বসে আছেন মিসেস শায়লা।
মিসেস শায়লা: ও মাই গড! ড্রাইভার! তুমি আমাকে মারবার ফন্দি এঁটেছো নাকি?
ড্রাইভার: ভয় পাবেন না ম্যাডাম, বেশি ভয় করলে আমার মতো চোখ বন্ধ করে বসে থাকুন!
১১।
পেনান্টি কিক মিস করে খেলোয়াড়টি কোচের কাছে গিয়ে খুব আফসোস করতে লাগল।
: এমন একটা সহজ গোল মিস করলাম, ইচ্ছে নিজেকেই নিজে একটা লাথি মারি।
: সেটাও তুমি মিস করবে।
১২। এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেটখোর লোককে একত্র করলেন সিগারেটের অপকারিতা সর্ম্পকে বুঝানোর জন্য ।
প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের ধোঁয়া ঢুকালেন। তারপর ঐ জারে একটি পোকা ঢুকিয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর পোকাটি মারা গেল।
তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন, এ থেকে আপনারা কি শিখলেন?
এক সিগারেট খোর লোক দাঁড়িয়ে বললো,এ থেকে আমরা শিখলাম,
সিগারেট খেলে পেটের সব পোকামাকড় মারা যায়।
১৩। স্ত্রী: এ্যাই, খেলার চ্যানেল পাল্টাও, আমি এখন রেসিপির অনুষ্ঠান দেখব।
স্বামী: রেসিপির অনুষ্ঠান দেখে কি লাভ, তুমি কোনো দিন ওসব রান্না করবে নাকি?
স্ত্রী: এই বুড়ো বয়সে তুমিই বা ক্রিকেট খেলা দেখ কোন আক্কেলে?
১৪।একসঙ্গে বেড়াতে যাওয়ার আগে ৪০ মিনিট ধরে আইব্রো পেনসিল, আই শ্যাডো, আই লাইনার, মাশকারা, টোনার, ব্লাশ ও লিপস্টিকের যথাযথ সদ্ব্যবহার করে নিয়ে স্ত্রী স্বামীর দিকে ঘুরে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল, দেখো তো, আমাকে ন্যাচারাল দেখাচ্ছে কি না!
১৫। মফস্বল শহরে বেড়াতে এসে একজন ট্যুরিষ্ট একটা রেস্তোরাঁয় ঢুকল। ঢুকে সে দুটো সিদ্ধ ডিম আর চায়ের অর্ডার দিল। খাওয়া শেষে তাকে বলা হল বিল পঁচিশ টাকা।
ট্যুরিষ্ট বলল, এত দাম ডিমের? তোমাদের এখানে কি ডিম পাওয়া যায় না?
ওয়েটার বলল, ডিম পাওয়া যায়, কিন্তু ট্যুরিষ্ট পাওয়া যায় না।
১৬। জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল। তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলল: ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর!
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগল। সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল, ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করল। কিছুদূর যাওয়ার পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল, সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইষা একটা থাপ্পড়!!
হাতি: বেচারাকে কেন মারতাছ?
বাঘ: এই শালা কালকেও গাঁজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল
১৭। -তিন ভাই: একজন সোম, আর একজন মঙ্গল, অপরজন বুধ। এর মধ্যে সোম আর বুধ প্রচুর পড়ালেখা করেছে কিন্তু ওদের চাকরি হইনি এবং ওরা গরিব। অপরদিকে মঙ্গল পড়ালেখা না করেই চাকরি হয়েছে এবং সে ধনী। কেন?
-কারন ভগবান যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন।