রোযা

কুরআন

يايها الذين امنوا كتب عليكم الصيام كما كتب على الذين من قبلكم لعلكم تتقون ـ (بقرة :185)
উচ্চারণ: : ইয়া আইয়ুহাল্লাযীনা আমানূ কুতিবা আ’লাইকুমুছ ছিয়ামু কামা কুতিবা আ’লাল্লাযীনা মিন কাবলিকুম লাআ’ল্লাকুম তাত্তাকূন।
(১) হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য রোযা ফরয করা করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী নবীদের উম্মতদের উপর। আশা করা যায় তোমাদের মধ্যে তাওকয়ার গুণ ও বৈশিষ্ট্য জাগ্রত হবে। (সূরা বাকারা: ১৮৩)

فمن شهد منكم الشهر فليصمه ومن كان مريضا او على سفر فعدة من ايام اخر ـ (بقرة : 185)
উচ্চারণ: : ফামান শাহিদা মিনকুমুশ শাহরা ফালাইয়াছুমহু, ওয়া মান কানা মারীদান আও আ’লা সাফারিন ফাঈ’দ্দাতুম মিন আইয়ামিন উখর।
(২) আজ হতে যে বেক্তিই এ মাসের সম্মুখীন হবে তার পক্ষে পূর্ণ মাসের রোযা রাখা একান্ত কর্তব্য। আর যদি কেহ অসুস্থ হয় কিংবাপ ভ্রমণ কার্যে ব্যস্ত থাকে তবে সে যেন অন্যান্য দিনে এ রোযা পূর্ণ করে নেয়। (সূরা বাকারা: ১৮৫)

احل لكم ليكة الصيام الرفث الى نسآيكم ـ هن لباس لكم وانتم لباس لهن ـ (بقرة : 187)
উচ্চারণ: : উহিল্লা লাকুম লাইলাতাছ ছিয়ামির রাফাছু ইয়া নিসায়িকুম, হুন্না লিবাসুল লাকুম ওয়া আনতুম লিবাসুল্লাহুন্না।
(৩) রোযার সময় রাত্রি বেলা স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করে দেয়া হয়েছে। তারা তোমাদের পক্ষে পোশাকস্বরূপ আর তোমাদেরও তাদের জন্য পোশাকরূপ। (সূরা বাকারা: ১৮৭)
আরো দেখুন: সূরা বাকারা: ১৮৪, ১৮৬ আয়াত)

হাদীস
عن ابى هريرة (رض) قال قال رسول الله (صلعم) من لم يدع قول الزور والعمل به فليس لله حاخة فى ان يدع طعامه وشرابه ـ (بخاري ـ مسلم )
(১) হযরত আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা এবং তদনুযায়ী আমল পরিত্যাগ করতে পারলো না, তবে এমন ব্যক্তির পানাহার পরিত্যাগ করার আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই। (বুখারী)

عن ابى هريرة (رض) قال قال رسول الله (صلعم) من صام رمضان ايمانا واحتسابا غفرله ماتقدم من ذنبه ـ (بخارى ـ مسلم)
(২) হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেছেন, যে ঈমান ও (হিসাব নিকাশের) চেতনাসহ রোযা রাখবে তার পূর্বের সকল গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হবে। (বুখারী, মুসলিম)

عن عائشة (رض) قالت قال رسول الله (صلعم) من مات وعليه صيام صام عنه وليه ـ (بخاري ـ مسلم )
(৩) হযরত আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি মারা গেছে আর ফরয রোযা তার উপর (কাযা) আছে, তার অভিভাবক তার পক্ষ থেকে রোযা (কাযা) আদায় করবে। (বুখারী, মুসলিম)

Prayer Times For 6 Million Cities Worldwide
Country: